আজব লেখার কারখানা তাঁর। গল্পে বা উপন্যাসে
ছুঁইয়ে রাখেন ম্যাজিক কলম, দারুণ লেখার বন্যা সে।
হাঁটতে বেরোন নিয়ম ক’রে, বাজার করেন সবজি রোজ।
লেখার টেবিল ঠিক ভরে যায়, ধন্যি এলেম কব্জিরও!
দেখা হলেই শান্ত হাসেন, শান দেওয়া তাঁর বুদ্ধিতে –
মনপড়ুয়া হিমসিমে যায় আসলবিনে সুদ দিতে।
মনকে বলি, পাঠক সেজে কদ্দিনই-বা বইবি লোন?
বইমেলা যা, বই কিনে নে, যেথায় তিনি সই বিলোন।
খুদে কিংবা দুঁদে পাঠক, সুদে কি আর নামবে ঋণ?
চিন্তাজলে নামান তিনি হরফবাঁধা সাবমেরিন।
ভাবনা কবেই উড়ল আমার মগজমধ্যে পেন ঢুকে…
স্বপ্নে বুঝি আপনারা কেউ দ্যাখেননি শীর্ষেন্দুকে?
[A]