সাম্প্রতিক প্রকাশিত কবিতা
- স্বাধীনতা – দেবব্রত সিংহ - কথাটা ত মিছা লয় লালগড়ের জঙ্গলমহলের সবাই জানে ডুমুরগড়্যা, বেণাচাপড়া, বাঁকিশোল,হাতিঘোসা,শালডাঙ্গা মোহনপুর, কলাইমুড়ির জানে সবাই দিনের বেলা পুলিশ
- সতী – দেবব্রত সিংহ - “ও বাপুন ও বাপুন রে আমি তোর মা রে বাপুন আমি তোর মা একবার চল বাপ তোর বাবার শেষ কাজ টুকুন করবি চল” কোনো সাড়া নেই
- যিখানে মাটি লালে লাল – দেবব্রত সিংহ - যিখানে মাটি লালে লাল কাঁকর লিয়ে গড়াগড়ি যায় একটোপ জলের লাগে মুনিষ কামীন হাঁ করে ক্ষেতের আড়ে জিরায় ঝিঙাফুলা রোদের আঁচে গোরু বাছুর ধুকে মরে ইদিক সিদিক ভাললে পরে
- রুখে দাঁড়া – দেবব্রত সিংহ - মেয়েটি বললে, আমি বিষ খাব স্যার, আমার আর ইচ্ছে করছে না বাঁচতে। আমি শুধালাম, কি হয়েছে তোমার সাতসকালে এসব কি বলছ তুমি। মেয়েটি বললে, সত্যি বলছি স্যার,
- দ্রোহ কথা – দেবব্রত সিংহ - দিনটা ছিল ঈদের দিন খুশির ঈদের খুশির দিন তখন আমার কিশোরীবেলা তখন আমি তেরো কি চোদ্দ, আমার ছোট কাকার মেয়ে
- দুর্গা – দেবব্রত সিংহ - ও বিল্টু তুই এখন কোথায় আছিস বাবা তুই এখন আছিস কোথায়, হাসপাতালে তোর বাপ বলেছিল “ছেলে তো অন্য ঘরে” সেই ঘরটা কোথায় রে, আমি সব ঘর দেখেছি ঘুরে
- হে সময়, অশ্বারোহী হও – পুর্ণেন্দু পত্রী - বিরক্ত নদীর মতো ভুরু কুঁচকে বসে আছে আমাদের কাল। যাচ্ছি যাব, যাচ্ছি যাব এই গড়িমসি করে চূড়ো ভাঙা চাকা ভাঙা রথ যে রকম ঘাড় গুজে ধুলোয় কাতর, সে রকমই শুয়ে বসে আছে। খেয়াঘাটে পারাপার ভুলে-যাওয়া, নৌকার মতন, সময় এখন।
- ফুটকড়াই – জয় গোস্বামী - পরির পাশে পরির বোন, দাঁড়িয়ে আছে কতক্ষণ। জ্বর থেকে তো উঠল কাল, রোদের তাপে মুখটি লাল।
- বিশু পাগলের কবিতা – শ্রীজাত - বিপদ আবার ডাক দিয়েছে, দমকা বাতাস… আলগা বোতাম… বসন্তকে সাক্ষী রেখে আজ যদি ফের সঙ্গী হতাম? একখানা দিন ওলোট পালট, একখানা বেশ ঝাপটা বিকেল পাগল হওয়া বিশুই কেবল সামলে রাখে নন্দিনীকে।
- কবিকন্যা – জয় গোস্বামী - শক্তির মেয়ের সঙ্গে প্রেম করব স্বপ্ন ছিল যুবক বয়সে শ্রোতার আসনে বসে মঞ্চে দেখা শক্তিকে দু’বার। কন্যাটিকে একবারও নয়। তবু ইচ্ছে,ইচ্ছে-সার,মন গাছের গোড়ায় ঢাললেই ফুল ফুটতে দেরির কী আছে!
- চৈত্রে রচিত কবিতা – উৎপল কুমার বসু - ১ নিঃসঙ্গ দাঁড়ের শব্দে চলে যায় তিনটি তরণী | শিরিষের রাজ্য ছিল কূলে কূলে অপ্রতিহত যেদিন অস্ফুট শব্দে তারা যাবে দূর লোকালয়ে আমি পাবো অনুপম, জনহীন, উর্বর মৃত্তিকা
- শিকড় – দেবব্রত সিংহ - কেঁদুলির মেলা পেরাই তখেন আমাদে রাঙামাটির দেশে ফাগুনা হাওয়া বইছে, কচি পলাশের পারা রোদ উঠেছে ঝলমলা, সেই রোদ ধুলা পথে কানা বাউলের আখড়ায় যাতে যাতে থমকে দাঁড়ালেক মাস্টর, কিষ্টনগরের সুধীর মাস্টর,
- আরশিতে সর্বদা এক উজ্জল রমনী -পুর্নেন্দু পত্রী - আরশিতে সর্বদা এক উজ্জল রমণী বসে থাকে। তার কোনো পরিচয়, পাসপোর্ট, বাড়ির ঠিকানা মানুষ পায়নি হাত পেতে। অনুসন্ধানের লোভে মুলত সর্বতোভাবে তাকে পাবে বলে অনেক মোটর গাড়ি ছুটে গেছে পাহাড়ের ঢালু পথ চিরে অনেক মোটর গাড়ি চুরমার ভেঙে গেছে নীল সিন্ধুতীরে
- কবিতা এমন – আল মাহমুদ - কবিতা তো কৈশোরের স্মৃতি। সে তো ভেসে ওঠা ম্লান আমার মায়ের মুখ; নিম ডালে বসে থাকা হলুদ পাখিটি পাতার আগুন ঘিরে রাতজাগা ভাই-বোন আব্বার ফিরে আসা, সাইকেলের ঘন্টাধ্বনি–রাবেয়া রাবেয়া– আমার মায়ের নামে খুলে যাওয়া দক্ষিণের ভেজানো কপাট!
- সুখে থাকো – শক্তি চট্টোপাধ্যায় - চক্রাকারে বসেছি পাঁচজনে মাঠে, পিছনে পড়ছে আলো অন্ধকার সন্ধ্যা নামে বিড়ালের মতো ধীর পায়ে তুমি এসে বসেছো আসনে অকস্মাৎ।
সাম্প্রতিক প্রকাশিত নতুন কবিদের কবিতা পড়তে এখানে ক্লিক করুন
বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক কবিতা
বাংলা ছড়া
- ঊনসত্তরের ছড়া-১ – আল মাহমুদ
- এই যে তুমি মস্ত মুমিন মুসলমানের ছেলে – আখতারুজ্জামান আজাদ
- আয়রে আলো আয় – সুকুমার রায়
- আবোল তাবোল – সুকুমার রায়
- আনন্দ – সুকুমার রায়
- আদুরে পুতুল – সুকুমার রায়
- আড়ি – সুকুমার রায়
- আজব খেলা – সুকুমার রায়
- অসম্ভব নয় ! – সুকুমার রায়
- অতীতের ছবি – সুকুমার রায়
- খাঁটিকথা – অমিয় আদক
- ক্যারাটে – অমিয় আদক
- এলোমেলো ছড়া – অমিয় আদক
- আষাঢ়ে ছড়া – অমিয় আদক
- আমার সোনা – অমিয় আদক
- আজকের অপুরা – অমিয় আদক
- অনলাইনে পূজো – অমিয় আদক
- আড়ি – সুকুমার রায়
- ষোল আনাই মিছে – সুকুমার রায়
- ন্যাড়া বেলতলায় যায় ক’বার – সুকুমার রায়
প্রকাশিত বাংলা নাটক
- শ্যামা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- অবাক জলপান – সুকুমার রায়
- শ্রাবণগাথা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- মুক্তধারা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- রক্তকরবী – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নতুন কবিতা লিখতে এখানে ক্লিক করে যুক্ত হন