শীত বিকেলের মিস্টি রৌদ্দুরের মত মায়াবী শাড়ীর আচঁল ;
বহুদুর থেকে পায়রাদের ডানা ঝাপটানো শব্দ;
তীক্ষদৃস্টিতে চেয়ে মৃত্যুন্জয়ীবৃদ্ধ্যার অতীত ;
আমাদের ছনের চালে চালকুমড়োর ফুল; শীমা ভাবী কুমড়োরফুল ধার নিতে এসেছিলো। শীমা ভবীকে বললুম : তুমি তো পরের ঘরের ঝি তোমায় লাভ কি ? সেই তো বাপের বাড়ি যেয়ে আমার বদনাম করো। শীমা ভাবী আকুতি করে বললো: দেখ মানুষ জানো তো তোমার দাদার রোজগার ভালো না ।
আমি বললুম: ও আমাকে ঠকিয়েছে! দেখো ওর মাথায় কোন একদিন কুঠার মারবো।
শীমা ভাবী; এ কেমন কথা মানুষ ? নিজ দাদাকে মারবে? না হয় দু বিঘা জমি বেশিই নিল। চুপ করো দিবোনা তোমাদের চালকুমড়োর ফুল ! শীমা ভাবী : তোমার ভাতিজিই বললো কাকার ঘরের ছনের চাল থেকে দুটো চালকুমড়োর এনে যদি ভেজে দিই তবেই খাবে। চুপ করো ! শীমা ভাবীকে বললুম তুমি কম ছলনাময়ী নয়? মেয়েটিতো আমার , লজ্বা করে না ওঁকে ভাতিজি বলে পরিচয় করিয়ে দিতে?
শীমা ভাবী: আচ্ছা বাবা ! তুমিই ওর কাকা তুমিই ওর বাবা তাহলে দুষটি কোথায় দু বিঘে জমি বেশি নিলে ? তোমার সন্তানই তো পাবে?
আমি : ০k নিয়ে যাও। মেয়ে বলেছে তাই ছাড়দিলাম।
শীমা ভবী: এই তো পাগল পেমিক আমার ! শুধু শুধু রাগ করে।
বি:দ: লিখবো কবিতা হয়ে গেলো গল্প !