রণচন্ডী মেঘ রেগে-মেগে আসে,
দুর পাহাড়ে থমকে থাকে হাওয়া।
ঠোঁট ফাটা মেঘ বুকের দরজা ঘষে,
কামড়ে ধরেই চুমুর আওয়াজ পাওয়া।
চুল খোলা মেঘ দিগন্তে ডাক পাঠায়,
মেঘ সেনারা বাতাসের পিঠে সাওয়ার।
রক্ত মেঘেরা পাথর ছুঁড়ে বৃষ্টি নামায়,
দরকার ছিল কি কালবৈশাখী হওয়ার।
খিদের পেটে জিভের বড়ই দ্যামাক,
আঙুল চারেক পরে, শুধু পেট ভরা।
যদিও তখন হাতের মুঠোয় সব চমক,
পেট জানে তার পেটে ভরানোর খবর।
বারান্দাতে লিখছি বসে, সর্বনাশী হওয়া
হঠাৎ কখন উল্টে দেবে কবিতার খাতা।
মেঘ ডাকছে হওয়ার সাথে উত্তেজনায়
আকাশ ফাঁটে শব্দে বিভোর বিষন্নতা।
কালবৈশাখী কাছে গাছ ও মাথা নোয়ায়,
তা না হলে, ডাল পালা ভেঙে হবে খোঁড়া।
তেল মারে না, সেভ করে সে প্রাণ বাঁচায়।
শাস্তি যত বড়ই হোক, ক্ষমা তার চেয়ে বড়।
কবিতা পড়ুন কবিতা কে ভালোবাসো