ছোটো থেকে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখতে দেখতে
আজ এতটা বড়ো হয়ে গেলাম
অবহেলিত মায়ের সমাজ,লান্ছিত আজ
ও ছেলে তাই ঠাম্মার বেশি আদর সব কিছু মাপ
আমি মেয়ে সবেতেই মানা
কিন্তু কেন?অনেকবার একই প্রশ্ন করেছি সবার কাছে
সভ্যতা সমাজ সৃষ্টির সাথে সাথে
নিয়ম বেধেছে যেন-পুরুষ তাই সে নারীর আগে
আজ কাল মেয়েরা যেন বাজারের কেনা সয়দা,ভোগ্যসামগ্রী
পুরুষের রুচি এলে মূল্য….নয়তো
তাদের স্থান স্যাঁতস্যেঁতে ওই ডাস্টবিনের এক কোণ
“নারী-পুরুষ সমানাধিকার” সভ্য সমাজের কিছু মানুষের দাবি
আদৌ তা কতটা বাস্তবায়িত?
না নিছক সভ্য হবার কথিত চারিত্রিক বৈশিষ্টের প্রকাশমাত্র
একদিকে নির্যাতন,ধর্ষণ , অন্যদিকে মিষ্টভাষী আলাপন
মেয়ে বলে তাসের ঘরে সুখের স্বপ্নই দেখে যায়
পুরুষের কাম-ক্রোধ-লোভের শিকার হয় নারী
ভদ্র বলে দাবি করে পিতৃসমাজের উলঙ্গমনা পুরুষেরা
হৃদয়হীন মনুষ্যতের বীজে প্রস্ফুটিত পুরুষসমাজ,করুণার সুর বাঁধে
সহানুভূতি দেখায় অসহায় বলে
পুরুষেরা তাদের আধিপত্য বজায় রাখতে রাখতে ভুলে গেছে ..
. পুরুষ জন্ম নেয় নারীগর্ভেই
আর সেই মায়েরই শেষ ঠিকানা আজ বৃদ্ধাশ্রম
তবু ও মা দুহাত ভরে আশীর্বাদ করে সন্তানদের …
. এই তো মা – এক নারী
কবিতার ভাষা হয়ে ওঠেনি। সাদামাটা ভাষায় মনের দুঃখকে লাইনের পর লাইনে লিখলেই তা কবিতা হয়ে ওঠে না। ‘আমি হব সকাল বেলার পাখি’কত সাদামাটা ভাষা, কিন্তু তা হৃদয় ছুঁয়ে গেছে সবার। হৃদয়হীন বানান ভুল করে লেখা হয়েছে হূদয়হীন। ‘করুণার সুর বাঁধে‘ এর জায়গায় লেখা হয়েছে ‘বাধে’।বানান ভুলের ব্যাপারে কবিরা থাকেন সচেতন,তাও এ কবিতায় পাই না। গদ্য কবিতা মানেই কিন্তু এই না যে একটা মন্তব্যকে কবিতা বলে চালিয়ে দিতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে । বানান ভুল গুলো ঠিক করা হল । বারবার বলেও ঠিক করাতে পারি না । বার বার বলেছি যে বানান ভুল থাকলে তা প্রকাশ করা হবে না । কিন্তু তাহলে আর কবিতা প্রকাশ করা ছেড়ে দিতে হয় !!! আর আমার পক্ষেও সবসময় ঠিক করে দেয়া হয়ে ওঠে না ।