লক্ষীটি ! আজ সত্যি বলছি
তোমার মনের মত করে চলব।
এই যে আজ থেকে লাল পানি ত্যাগ করলাম।
থাক, তোমার ওই মিথ্যে অযুহাত।
আরে এই যে তোমায় স্পর্শ করে বলছি।
ছোঁবেনা আমায়! বলে দিচ্ছি…
উহু, এই বাহানায় তোমার স্পর্শে,
অনুরাগ দেখতে ভালো লাগে।
ন্যাকা, ন্যাকামি আমার একদম অপছন্দ!
তোমার যা ইচ্ছে করো।
আমার কি? আমার খবর কে রাখবে, হুহ!!
তুমি? তুমি আমার প্রিয়ংবদা;
সেই যে প্রথম অদেখা গল্প হল-
তোমার মনে আছে?
নাহ, মনে নাই। ফালতু লোকের
ফালতু কথার ফাঁদে পরেছিলাম।
ফাঁদ বলছ কেন?
তোমাকে অমন শ্রদ্ধা ভরা
আবেগে কে ভালোবাসবে, বলতে পারো?
হুহ…
বাহ, তুমি যদি জানতে তোমার
ভেংচি আমার কতটা আপন…
থাম, আর তোর মিছে কথা বলতে হবেনা।
এই…এই… ওই… ওই…
লক্ষীটি… তুমি আমার অস্তিত্ব।
অভিমানে থাকলে আমার বড্ড, একা লাগে।
নিঃশ্বাস বেড়ে যায়, শ্বাস কমে আসে।
যা আরো, গিলে আয়,
শ্বাস নিঃশ্বাস ঠিক হয়ে যাবে।
কিসের সাথে কি বলে যাচ্ছ!!
কোথায় তুমি কোথায় ওইসব…
তুমি যে আমার স্বরস্বতী।
তাহলে বলো, আর ছাইপাস ছোঁবেনা।
তোমায় ছোঁব, অপার ভালবাসায়।
তোমায় ছুঁইলে প্রশান্তি আসে।
তাহলে এবার বলো, সিগারেট ছাড়বে কবে?
তোমায়? নাগো, তোমায় ছেড়ে যাবার
ভাবনা কবু যেন মনে না আসে।
তুমি যে সিগারেটের ধোঁয়ার মত
আবছা রহস্যময়ী লাস্যময়ী চিরস্থায়ী।