মানবীরুপী লক্ষী পেঁচা,গ্রামে ছিটিয়েছে বংশ,
নিজের ভূমি হস্তান্তর করে, অন্যের ভূমি দখলে চায় অংশ।
লক্ষী পেঁচার নিশীর রাতে, জ্বলে ওঠে চক্ষুদ্বয়,
নিজের খাদ্য ভক্ষন করে ,এখন করে কার খাদ্য খায় খায়?
পতিহীনা তার অনেক পতি, টাকার দ্বারায় জুটিয়ে নিচ্ছে রোজ,
অন্যকে কলঙ্কর নামে ফাঁসিয়ে, তাদের নিয়ে করছে রাজভোজ।
হিংসায় জ্বলে পুড়ে লক্ষ্মীপেঁচা, পুড়ে গেছে ওর ডানা
বচসা করে নিজের হস্ত নিজে কেটে, ছুটে যায় লোক নিয়ে থানা।
শত মদ্দের চোখ রাঙিয়ে, ফাঁসিয়েছে মানহানির কেসে,
লুটেপুটে খাচ্ছে লোকের সে,ঘুরে বেড়ায় হাজির বেসে।
অনেক মরদ ওর হস্তর মুঠোয়, রেখেছে তাদের বশে,
দিনের আড়ালে লক্ষ্মীপেঁচা ঘুমিয়ে পড়ে, নিশি রাতে ফন্দি কষে।
দেখতে পেত না লক্ষ্মী পেঁচা দিনের আলোতে,পেয়েছে অন্যের দয়ায়,
আরো কিছু প্রত্যাশায়ে লক্ষ্মীপেঁচা, নিরিহ লোকের বন্দি করতে চায় কারায়।
লক্ষ্মীপেঁচা আর্তনাদ করে, কত লোক যায় ছুটে,
বংশ কুল তার বেড়ে গেছে, তাই আরো খেতে চাই লুটেপুটে।