Skip to content

নারী-আনোয়ার (লিমন)

নারী যার কাছে পুরুষ নয়,
চিতাকেও হার মানিয়ে ছেরে দেয়।
সিংহের গর্জন ভয়ংকর হলেও,
প্রকৃতীতে নয়।
নারীর গর্জন নিশ্চুপে হলেও,
এটা ভয়ংকর প্রায়।
নারী জীবনে যতখানি জ্বলে,
তার চেয়ে বেশি জ্বালায়।
নারী অন্যের সুখের জন্য,
নিজের জীবন উৎসর্গ করে দেয়।
নারী নিজের সুখে ব্যাতিক্রম হলে,
অন্যের জীবন দংশ করে দেয়।
নারী তার এক চোখে জ্বল থাকলেও,
অন্য চোখে ছল দ্বিগুন।
নারী স্বপ্ন গরায় বহুদিন,
কিন্তু ভাঙ্গে একদিন।
নারী পুরুষ যাকে ভাবে এক ফালি মাংস,
কিন্তু নারীই হোলো মায়ের একাংশ।
নারী এমন দেবী, যে পূজা গ্রহন করলেও,
পূজারীকে গ্রহন করতে নারাজ।
নারী তার দু চোখে এক নয়,
দুই চোখে দুই স্বপ্ন ফোঁটায়।
নারী জঙ্গলের বাহিরে একর রুপ,
ভেতরে নেয়ার পরে অন্যরুপ।
নিজেকে উৎর্গ করে,
সিংহের আহারে বিলিয়ে দেবে সঙ্গিকে।
নারী যদি শব্দ দিয়ে প্রকাশ করা হয়,
এর অর্থ্য খুঁজে পাওয়া ভিষণ দায়।
নারী, প্রতীটি লেখক তার নব নির্মত গল্পে
ডায়েরির বেশি অর্ধেক কাগজ দিয়েরাখে তার।
নারী লাল শারিতে পেচানো এক রক্ত মাখা তীর,পুরুষতন্ত্র তার প্রধান শিকার।
নারী, যৌবনে বিশেষ রুপ ধারনকারি দেবী,
বৃদ্ধতে অভীসাফী।
আসলে নারী এক বিশেষ রুপ ধারনকারি।

মন্তব্য করুন