সত্য মোরা বুঝিনা
জ্ঞানকে মোরা খুঁজি না।
“ইব্রাহী রাইসির মৃত্যু নয় শহীদ”
মুসলমানদের নক্ষত্র হয়ে এসেছিলে
বীরত্ব রেখে গেলে,
চাঁদ হয়ে আকাশে রবে
মমিনের হৃদয় স্হলে।
তুমি মুসলিমদের গর্বিত নেতা
জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরির লাভা
সকল ধর্মই সমান ভেবেছ
বিশ্ব ভ্রাতৃত্ব আভা।
তুমি মুসলিম সাম্য গড়েছ
হয়েছো নির্যাতিতের আপন
জাগ্রত মুসলিম গড়ার লক্ষ্যে
থেকেছো নিরপেক্ষ যাপন।
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি
তুমি মারা যাওনি,
শাহাদাত বরণ করেছো কেবল
অমর হয়ে রুহানি।
তুমি এসেছিলে মুসলিমদের পক্ষে
তোমায় ভুলি কেমনে,
তুমি পশ্চিমাদের জন্য সিংহ
নক্ষত্র মুসলিমদের নয়নে।
১৯ মে রবিবার তোমার সাহাদাত
হেলিকপ্টার বিধস্ত হয়ে,
২০২৪ সালে স্বর্ণাক্ষরে লেখা
তোমার স্মৃতি নিয়ে।
তোমার সাথে নয়জন সাহাদাত
চিরস্মরণীয় হয়ে রইবে,
তুমি হিংস্র জানোয়ারদের রুখতে
বিশ্ব অভিসারী থাকবে।
নিরস্ত্র দেশের দখলদারদের তুমি
ছিলে বিপদ টর্নেডো,
উচিত শিক্ষা দিতে পেরে
হয়েছিলে বরেন্দ্র গুডো।
তোমার দম্ভ সূর্যের মত
সত্য নিষ্ঠার পথে ,
তুমি বিধাত্রির মতাদর্শ স্মারক
জ্ঞানী বিশ্লেষকদের মতে।
তুমি বিশ্বের নির্যাতিত মানুষদের
শান্তির জন্য লড়েছো,
পশ্চিমাদের উচিত শিক্ষা দিতে
তুমি সিংহ হয়েছো।
তুমি মচকেছো কখনো ভাঙনি
ভয় করোনি অন্যায়কে
সতর্ককরে পাল্টা জবাব দিয়েছো
হিংস্র কাপুরষ পশ্চিমাকে।
তোমার জন্য ফিলিস্তিনি আজও
টিকে আছে ধরায়,
ইরাক লিভিয়া তুরস্ক পাকিস্তান
সাথে পেয়ে চেতনায়।
তোমার প্রেমে চীন করেছে
মুসলমানদের মুসলিম শহর,
রাশিয়া উত্তর কোরিয়া যবে
মুসলমানদের সাথে বহর।
পশ্চিমারা চেয়েছিলো মুসলিমরা থাকুক
দিরদিনের জন্য বোকা,
ভারী অস্ত্রের হুমকি দিয়ে
মুসলিমদের দিয়েছে ধোঁকা।
তুমি মুসলিমদের মান বাঁচাতে
অস্ত্রে হয়েছো শক্তি,
মুসলিম বিজ্ঞানী অনেক জ্ঞানী
আছে রাজনৈতিক যুক্তি।
পশ্চিমারা আক্রমণ করেছে কত
তুমি আক্রমণ করনি
প্রতিবাদ করে বুঝিয়েছো তাদের
৯ এপ্রিল ক্ষেপণাস্ত্রের ঝলকানি।
তাতেই বিশ্ব বুঝে গেলো
মুসলিমরা ভীতু নয়
সাহস বল সবি আছে
শুধু শান্তিরপক্ষে রয়।
তুমি মরনি অমর হয়েছো
স্মৃতির পাতা হয়ে
তোমাকে ভুলা কভু যায়না
ভালবাসী হৃদয় দিয়ে।
সকল ধর্মই বুঝেছে তোমায়
বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের ধারক
আরব আমিরাত জর্দান
বুঝলোনা তোমার স্মারক।