ব্রণ উঠলে তোমাকে আরও বেশী সুন্দরী লাগে দীপুদি আরও বেশী…
ক্লাস এইটের যে ছেলেটার গাল টিপে দিয়ে বলেছিলে
ইসস তুই কী মিষ্টি রে
তুমি কী জানতে
ততদিনে তার জীবনবিজ্ঞান পড়া শুরু হয়ে গেছে?
জানতে কী
দুই আঙুলে প্রশ্রয় খাওয়ার জন্য
আমিও কত বন্ধু বন্ধু চোখকে শত্রু করেছি
ব্রণতে তোমায় আরও বেশী সুন্দরী লাগতো দীপুদি, আরও বেশী….
আমাকে ফুসলিয়ে নিয়ে ডেকে আনতে
তোমার ক্লীভেজে
আমিও কুইঙ্গিত পাঠাতাম প্রত্যেক শরীরী বনোভোজন শেষে
আহা উস্কানি মাখতো লতাগুল্ম আর বেখায়লের ঠোঁট
তুমিও তো শিকারী হতে দীপুদি, তুমিও তো পেতে থাকতে ওৎ…..
তুমি তো ইতিহাস হতে পারতে দীপুদি, স্কুলের ছাদে
ঝোপঝাড়ে পাঁচিলে কিংবা প্রজাপতি হয়ে….
জানোই তো আমি শরৎকালের বৃষ্টির মতো লাজুক
তোমার সামনে এললে ক্যামন জানি কেঁপে উঠত বুক
তুমি কী সাইকেল না হয় হাঁটাপথ হতে পারতে না দীপুদি??
প্রত্যেকটা ছুটির ঘন্টা সেদিন থেকে মনখারাপকে
ডেকে আনে…
দীপুদি গালে ব্রণ উঠলে তোমায় সত্যিই সুন্দরী লাগে….
অনেকবছর পরে মফস্বললের চাঁদের গালে সেদিন ব্রণ দেখলাম
জানোতো,সবাই নাকি একে কলঙ্ক বলে ডাকে।।