একটি ডায়েরী দেবে ,অভিধানের মত
তাতে রেখে যাব বিগত সময়ের ছাপ
হাস্যকর হলেও
মৃতের ছাই নিয়ে দলাদলি,খুনোখুনি , ঝিমলির বন্যার ঘর
বখে যাওয়া ফার্স্ট বয়, মেয়েটির বিদ্ধস্ত লাশ্ ;
এইমাত্র ছেলেটি সাবালক হল
তার দশ আঙুলে রোজ রাত্রি ভর করে
ডালপালার রজ্জুরসে সে এখন প্রদক্ষিনের গন্ধ পায়
উঠতি অালোয় তার দু আঙুল
বিভোর পৃথিবীকে ডাকে ,” আয় আয় ”
স্কুল ছাত্রীর বেপরোয়া লাশে
তার
দৃষ্টি নিবদ্ধ হবে বলে জুড়ে দি
তেজস্ক্রিয় ডায়নামাইট ,
চোখে তার লাস্যের বিদেশীনি ;
রোহিঙ্গার আর্তি’র ছিন্ন লাশ ফেলে রাখি
দোলনার আশ পাশে ;
খোলামাঠে মেয়েটির ধ্বংসাবশেষ,
পোড়া স্তূপে পড়শির দেহ
ট্রিগারের থুতনিতে অনর্গল টোপ ?
যদি ও দৃষ্টি ফেরায় ?
বেকারের আর্তির কিছুটা স্পষ্টত
গুম হওয়া ষড়যন্ত্রগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে ,
রেখে দিই যাবতীয় আলো
ও যদি খানা খন্দে দেখে
ফলে আছে প্রগতি ফসল ?
মাঠ ভর্তি,ঘর ময় গিজ্ গিজ্ অনাদৃত লাশ,
বেথুনের বিবর্তন , দামিনীর লুপ্ত চ্যাপ্টার ?
শহর মানুষ দারুন প্রত্যয়ী দশ’ ইঞ্চি ছাতি যার
নিদারুণ নিস্পৃহ !! ঠুনকো গুজবে
চোখজুড়ে সানগ্লাস পরে ।
লেখা রবে সব আদ্যপান্ত ছেলেটির বিভ্রমকালে
যদি
মতি গতি ঠিকরে বেড়োয় !!!