Skip to content

অভিমানী- জহির

অনন্দিতা অভিমান করে কতটা সুখি হতে পেরেছ তুমি? কতটা সুখি হতে পেরেছ েএভাবে নিজেকে আড়াল করে। পেরেছ কি সুখি হতে আমাকে েএকা করে। তোমারও মনে আছে নিশ্চয় আমাদের এই অভিমানের কারণ। কতটাই বা ভুল করেছিলাম আমি আর কতটা তুমি। হাতটা চেড়ে অজানা গন্তব্যের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিতে হলো তোমায়। তুমি জানো নাকি নন্দিতা এ পথে শুধু ধুধু বালুচর, জনশুণ্য এক মরু পান্তর নির্গম পথ। এ পথে তুমি হেট না নন্দিতা। পারতাম নাকি আগের মত আবার দুজনে এক হতে, পারতাম নাকি ভূল গুলো শুধরে নিতে। তবে কেন এভাবে চলে গেলে চিরতরে অন্য ভুবনে। আমার ভুবনটা কি এতই ছোট ছিল। মনে পড়ে কি তোমার নন্দিতা কাক ডাকা ভোরে কত ঘুমই না আমার ভাঙ্গাতে তুমি, তবে আজ কার ঘুমটা ভাঙ্গাও, নাকি তুমি নিজেই ঘুমিয়ে গেছ অনেক ক্লান্ত হয়ে।নাকি সবি ভুলে গেলে নন্দিতা। কার স্বপ্নটা সাজাও তুমি রঙিন করে। কেন বানালে আমাকে চন্নছাড়া, কেন করলে আমায় দিশে হারা। কি এমন হতো বলো একটু পাশে থাকলে, কি এমন হতো বলো একটু ভালোবাসলে। না রাঙাতে তোমার জীবনটা কে আমার রঙ্গেীন রঙে, না হয় সাজাতে তোমার জীবনটাকে অন্য রকম ঢঙে। কি করবগো নন্দিতা স্বপ্নরাই যদি তোমাকে চায়, কি করবোগো নন্দিতা ইচ্ছারা যদি তোমায় চুতে চায়।

মন্তব্য করুন