ঈশানে নৈঋতে দুই হাত ছড়িয়ে দিয়ে
মাটির উপর মুখ রেখে
সে এখন শুয়ে আছে শেষ রাতের খোলা প্রান্তরে
আর কেউ নেই
শুধু তার পিঠের দিকে তাকিয়ে আছে লক্ষ লক্ষ তারা
হাতের ডানায় লেগে আছে ঘাসের সবুজ, বুকে ভেজা মাটি এইটুকু ছাতা
যেন কোনো কোমলতা ছিল না কোথাও কোনোখানে
তারপর
আকাশ আর পৃথিবীর ঢাকনা খুলে বেরিয়ে আসে ভোর
এসে দেখে :
যেখানে সে পা দুখানি রেখেছে, সেখানে
কাল বিকেলের শেষ ঝড়ে
পড়ে আছে কুরে খাওয়া সনাতন মহা নিমগাছ ।
[A]
মহান কবিকে আমার বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি
“শঙ্খ ধ্বনী”
বরুণ হালদার
21/4/21
শঙ্খ শব্দের বিচ্ছুরণে আলোকিত বঙ্গসাহিত্য অঙ্গন।
নিষ্ঠুর সত্য মেনে নিতেই হয়
রেখে গেলে সু-স্বাদের কাব্য ব্যঞ্জন।
তোমার সাধনার ফসল দিয়ে গেলে দু’বাহু উজার করে।
আহ্লাদিত হয়ে সেই স্বাদ নেই আমরা হৃদয় ভরে।
কতকিছুই তো দিলে আমাদের আর কি কিছুই ছিলনা বাকি।
কোন সে অমৃতলোকে চলে গেলে আমাদের দিয়ে ফাঁকি।
হয়তো এজগতের সব কাজ শেষ তাইতো চুপিসারে গেলে চলে।
তোমার সৃষ্ট রসো ধারায় পাঠক ডুবে যায় তোমার সৃষ্টির অতলে।
তোমায় রেখে
তোমার তুমি চলে গেছে অসীম শান্তির দেশে।
তোমার দীপ্তি নিয়ে,
ফিরে আসো আরো একবার আমাদের বঙ্গদেশে।
“শঙ্খ ধ্বনি”
বরুণ হালদার
21/4/21
শঙ্খ শব্দের বিচ্ছুরণে আলোকিত বঙ্গ সাহিত্য অঙ্গন।
নিষ্ঠুর সত্য মেনে নিতেই হয়
রেখে গেলে সু-স্বাদের কাব্য ব্যঞ্জন।
তোমার সাধনার ফসল দিয়ে গেলে দু’বাহু উজার করে।
আহ্লাদিত হয়ে সেই স্বাদ নিই আমরা হৃদয় ভরে।
কত কিছুইতো দিলে আমাদের আর কি কিছুই ছিলনা বাকি।
কোন সে অমৃতলোকে চলে গেলে আমাদের দিয়ে ফাঁকি।
হয়তো এজগতের সব কাজ শেষ তাইতো চুপিসারে গেলে চলে।
তোমার সৃষ্ট রসোধারায় পাঠক ডুবে যায় তোমার সৃষ্টির অতলে।
তোমায় রেখে
তোমার তুমি চলে গেছে অসীম শান্তির দেশে।
তোমার দীপ্তি নিয়ে,
ফিরে আসো আরো একবার আমাদের বঙ্গদেশে।